সর্বগ্রাসী অক্টোপাসের কবলে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়।

#ববিতে চলমান আন্দোলনের তুলনামূলক একটি পর্যালোচনা। শুরুটা করেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানরা। পরে উপাচার্য বিরোধী আন্দোলনে নামে মুক্তিযোদ্ধারা। শেষমেষ সুশীল সমাজের অংশ গ্রহনে আন্দোলন বেগবান হল। বরিশাল নগরীর প্রাণকেন্দ্র সদর রোড মাড়িয়ে সেই আন্দোলন গিয়ে ঠেকলো ক্যাম্পাসে।(কালের কণ্ঠ)বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম ইমামুল হকের অপসারণ চেয়ে ২২ দফা দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন অব্যহত রয়েছে। উল্লেখ্য,একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে এটাকে ভিসি ভিসি বিরোধী আন্দোলন না বলে বরং অধিকার আদায়ের আন্দোলন বলব।কারন শুরুর ইসু যাই হোক এখন সব সাধারন শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশগ্রহন করেছে।তারা ভিসি অপসারণ না চাইলে ও ২২ দফা দাবিগুলোর বাস্তবায়ন চাইছেন। ১।প্রথমেই যে বিষয়টি বলা দরকার তা হল,অনেকেই দাবি করছেন যে,নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মুক্তিযোদ্ধা কোটা না রাখায় রাজনৈতিক নেতাদের ইন্দনে ববি ছাত্রলীগ ভিসি বিরোধী আন্দোলন শুরু করেন যেখানে প্রথম দিকে এই ২২ দফা দাবি ছিল না।তর্কের খাতিরে আপনাদের কথা না হয় মেনে নিলাম।এবার কাজের কথায় আসি,আন্দোলন শুরুর...